সাহিত্য ডেস্ক
স্টাফ রিপোর্টার : জাতীয় সাংস্কৃতিক নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানিয়েছেন বিশিষ্টজনরা। তাঁরা বলেছেন, সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে আমরা প্রায়ই প্রতিক্রিয়াশীলতার ভূমিকা নিয়ে থাকি। কোনো কিছুর বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান তুলে ধরি। এ ক্ষেত্রে ইতিবাচক কোনো উদ্যোগ নেই। যে কারণে সবার দাবি সত্ত্বেও এ ক্ষেত্রে কোনো নীতিমালা প্রণয়ন হয়নি। এখনই এই নীতিমালা প্রণয়নের যথোপযুক্ত সময়। প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সময় প্রণীত সাংস্কৃতিক রূপরেখা পুনরুজ্জীবিত করার আহ্বান জানান তাঁরা।
গতকাল শনিবার বিকেলে ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবে জাতীয় সাহিত্য-সাংস্কৃতিক ঐক্যজোট আয়োজিত ‘সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসন প্রতিরোধে গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা’ শীর্ষক আলোচনাসভায় এসব কথা বলা হয়। সংগঠনের সভাপতি রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-
উপাচার্য মামুন আহমেদ, ভাষাসৈনিক মো. সিদ্দিকী, শিক্ষানুরাগী-শিল্পপতি আবুল কাসেম হায়দার, ইতিহাসবিদ ও গবেষক মোহাম্মদ আবদুল মান্নান, শিল্পী ফাতেমা তুজ জোহরা, বাংলা একাডেমির পরিচালক হারুন-অর রশিদ, নাট্যকর কাজী আসাদ, সাংবাদিক শামীমা চৌধুরী, ঐক্যজোটের মহাসচিব কবি শাহ সিদ্দীক প্রমুখ।
সভায় আনোয়ার উল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘সংস্কৃতি হলো আমাদের প্রাত্যহিক জীবনযাপন। সেই হিসেবে এ দেশে কৃষক-শ্রমিক নির্বিশেষে সবার সংস্কৃতি রয়েছে। মোট কথা, দেশের প্রতিটি মানুষের সংস্কৃতি আছে। ভাষা, গান, ধর্মীয় বিশ্বাস, চিত্রকলা ইত্যাদি আমাদের সংস্কৃতির অংশ। এই সংস্কৃতিকে অবহেলা করে দেশ এগিয়ে নেওয়া সম্ভব না। এগুলোকে অবশ্যই লালন করতে হবে।’
গতকাল শনিবার বিকেলে ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবে জাতীয় সাহিত্য-সাংস্কৃতিক ঐক্যজোট আয়োজিত ‘সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসন প্রতিরোধে গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা’ শীর্ষক আলোচনাসভায় এসব কথা বলা হয়। সংগঠনের সভাপতি রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-
উপাচার্য মামুন আহমেদ, ভাষাসৈনিক মো. সিদ্দিকী, শিক্ষানুরাগী-শিল্পপতি আবুল কাসেম হায়দার, ইতিহাসবিদ ও গবেষক মোহাম্মদ আবদুল মান্নান, শিল্পী ফাতেমা তুজ জোহরা, বাংলা একাডেমির পরিচালক হারুন-অর রশিদ, নাট্যকর কাজী আসাদ, সাংবাদিক শামীমা চৌধুরী, ঐক্যজোটের মহাসচিব কবি শাহ সিদ্দীক প্রমুখ।
সভায় আনোয়ার উল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘সংস্কৃতি হলো আমাদের প্রাত্যহিক জীবনযাপন। সেই হিসেবে এ দেশে কৃষক-শ্রমিক নির্বিশেষে সবার সংস্কৃতি রয়েছে। মোট কথা, দেশের প্রতিটি মানুষের সংস্কৃতি আছে। ভাষা, গান, ধর্মীয় বিশ্বাস, চিত্রকলা ইত্যাদি আমাদের সংস্কৃতির অংশ। এই সংস্কৃতিকে অবহেলা করে দেশ এগিয়ে নেওয়া সম্ভব না। এগুলোকে অবশ্যই লালন করতে হবে।’